খুলনার মহানগর দায়রা জজ অরূপ কুমার গোস্বামী সোমবার পৌনে দুই বছর আগের এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত মনির হাওলাদার (৩৫) রায় ঘোষণার সময় আদালতের কাঠগড়ায় ছিলেন।
মনির দৌলতপুরের মহেশ্বরপাশা মুন্সিপাড়া এলাকার মুজিবর হাওলাদারের ছেলে।
এপিপি মো. কামরুল ইসলাম জোয়ার্দার মামলার বরাতে বলেন, ২০১৬ সালের ২ ফেব্রুয়ারি পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী রহিমা বেগমকে (২৪) শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন তার স্বামী মনির হাওলাদার।
“হত্যার পর তিনি তালাবদ্ধ করে চলে গেলেও পরদিন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আমিরুল ইসলামের আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।”
আদালতের নির্দেশে পুলিশ গিয়ে তালা ভেঙে লাশ উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।
এপিপি কামরুল বলেন, সেদিনই নিহতের বাবা মো. আব্দুল ওহাব মিয়া হত্যামামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দৌলতপুর থানার এসআই বাবলুর রহমান খান ২০১৬ সালের ১ মে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
এ মামলায় আদালত ১৩ জনের সাক্ষ্য নিয়ে রায় ঘোষণা করে বলে তিনি জানান।