“রাতে কেনাকাটা শেষ করে মোবাইলে ফোন দিয়ে তারা বলে বাড়িতে আসতেছে; কিন্তু অনেকটা সময় গেলেও না আসায় আমি মোবাইলে কল দেয়। কিন্তু তারা আর ফোন রিসিভ করেনি।”
বৃহস্পতিবার চাঁদপুর জেলা ও দায়রা জজ সালেহ উদ্দিন আহমেদ এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত মো. আলমগীর হোসেন (৪৩) হাজীগঞ্জ উপজেলার সিদলা গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে।
একইসঙ্গে আদালত তাকে এক হাজার টাকা জরিমানা করেছে বলে জানান সরকার পক্ষের আইনজীবী পিপি আমান উল্যাহ।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ফরিদগঞ্জ উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়নের উভারামপুর গ্রামের ইসমাইল হোসেনের মেয়ে রাবেয়ার সঙ্গে আলমগীরের বিয়ে হয়। ২০১২ সালের ১০ মার্চ আলমগীর শ্বশুর বাড়ি থেকে স্ত্রীকে নিতে এলে দুজনের বাক-বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে ঘরে থাকা দা দিয়ে স্ত্রীর ঘাড়ে কোপ দেন। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনার পর স্থানীয়রা আলমগীরকে আটক করে পুলিশে দেয়। ওইদিন রাতেই রাবেয়ার বাবা ইসমাইল হোসেন হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ১২ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।