পুলিশ জানায়, মাচাইন মাজারে ওরসের সময় হাবিনুরের সঙ্গে বাস্তা ও নাওডুবি এলাকার কয়েকজনের ঝগড়া হয়েছিল।
এ জেলায় এ বছর বন্যায় প্রায় আড়াইশ কিলোমিটার ছোট-বড় রাস্তা, আটটি সেতু ও ৮৬টি কালভার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বন্যার পানি অগাস্টের মাঝামাঝি নেমে গেলেও এখনও কোথাও মেরামতের কাজ শুরু হয়নি।
সরেজমিনে বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, মানুষ ঝুঁকি নিয়ে, দুর্ভোগের মধ্যে যাতায়াত করছে।
সদর উপজেলার কর্নাই গ্রামের কৃষক রশিদুল ইসলাম বলেন, “ভাঙ্গা সেতুতে যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকায় পিঠে-কাঁধে বস্তা নিয়ে বাঁশের সাঁকো পার হতে হচ্ছে।”
রশিদুলের মতো সবাইকে এই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
চেহেলগাজী স্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী আরিফুল ইসলাম ও সামিনার অভিযোগ, যান চলাচল বন্ধ থাকায় তাদের হেঁটে যাতায়াত করতে হচ্ছে।
শিগগিরই এ সমস্যার সমাধান হবে এমন কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
দিনাজপুর এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. খলিলুর রহমান বলছেন, জরুরি ভিত্তিতে প্রকল্প তৈরি করে শিগগিরই কাজ শুরু করা হবে।