জমিদার মাঠে তার লাশ দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী থানায় খবর দিলে পুলিশ গিয়ে তা উদ্ধার করে।
সোমবার সাভারের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাভার মডেল থানার এসআই শেখ ফরিদ আহম্মেদ জানান।
গ্রেপ্তাররা অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় তাদের নাম দেওয়া হলো না।
এসআই ফরিদ বলেন, গত ২১ অগাস্ট বিকালে সাভারের বিপিএটিসি এলাকায় বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে আসে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র কামরুল হাসান। এ সময় পূর্ব শত্রুতার জেরে বন্ধুরাই তাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। রাতে সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
কামরুল আশুলিয়ার দক্ষিণ বাইপাইল এলাকার হারুন-উর রশিদের ছেলে।
এ ঘটনায় গত ৫ অক্টোবর সাভার মডেল থানায় চারজনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা আরও ৫/৬ জনকে আসামি করে একটি হত্যা করেন হারুন-উর রশিদ।
গ্রেপ্তার তিনজন এজাহার নামীয় আসামি বলে জানান এসআই ফরিদ।