শনিবার জেলা সংস্কৃতি কর্মকর্তা কাজী আরিফুজ্জামান আরিফ এ কথা জানান।
‘সবার জন্য চলচ্চিত্র, সবার জন্য শিল্প-সংস্কৃতি’ এ শ্লোগানকে শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া চলচ্চিত্র উৎসবে মোট ৪৪টি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হবে।
শুক্রবার জেলা শিল্পকলা একাডেমির অডিটোরিয়ামে মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের করে উৎসবের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম। এ সময় সদর উপজেলা পরিষদের নারী ভাইস চেয়ারম্যান আরিফা সুলতানা লাভলী, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের জেলা আহ্বায়ক আহসান রহীম মঞ্জিল, নীলফামারী প্রেসক্লাবের সভাপতি তাহমিন হক ববি ও সংস্কৃতি কর্মী শামীমা রহমান উপস্থিত ছিলেন।
জেলা সংস্কৃতি কর্মকর্তা বলেন, প্রতিদিন তিনটি করে চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হবে। উদ্বোধনী সন্ধ্যায় ‘বাপজানের বায়স্কোপ’ চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়।
এছাড়াও দর্পণ বিসর্জন, অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী, রীনা ব্রাউন, মেঘলা আকাশ, শঙ্খনাদ, আয়নাবাজি, জীবন থেকে নেয়া, আবার তোরা মানুষ হ, আহা!, রাণী কুঠির বাকী ইতিহাস, লাঠিয়াল, টেলিভিশন, ওরা ১১জন, সীমানা পেরিয়ে, নদীজন, তিতাস একটি নদীর নাম, আগুনের পরশমণি, আন্ডার কনস্ট্রাকশন, ছুটির ঘন্টা, অর্ন্তযাত্রা, অজ্ঞাত নামা, সূর্যগ্রহণ, গোলাপী এখন ট্রেনে, জালালের গল্প, হাজার বছর ধরে, আয়না, ১৩ নম্বর ফেকু ওস্তাগার লেন, স্বপ্নডানায়, পিতা, সুরুজ মিয়া, ঘানি, সত্যের মৃত্যু নেই, রংবাজ, শোভনের স্বাধীনতা, সুপ্রভাত, দাঙ্গা, শঙ্খচিল, পিচঢালা পথ, জীবনঢুলী, মনপুরা, অনিল বাহচীর একদিন চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হবে বলে জানান তিনি।