লঞ্চে প্রায় চার শতাধিক যাত্রী ছিল। দুর্ঘটনার পরে লঞ্চটি পাড়ে ভিড়িয়ে দেওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া গেছে।
পারিবারিকভাবে কোনো অনুষ্ঠান না হলে মাশরাফি ভক্তরা দিবসটি উপলক্ষে কেক কাটা, চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা, রচনা প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণের আয়োজন করেছেন।
মাশরাফি ফাউন্ডেশন ও মাশরাফি পাঠাগার এসব কর্মসূচির আয়োজন করে।
১৯৮৩ সালের ৫ অক্টোবর নড়াইল শহরের মহিষখোলায় জন্মগ্রহণ করেন মাশরাফি। গোলাম মুর্তজা স্বপন ও হামিদা মুর্তজা বলাকার দুই ছেলের মধ্যে মাশরাফি বড়।
২০১৪ সালে একই দিনে মাশরাফি ও সুমনা হক সুমির ছেলে সাহেল মুর্তজার জন্ম হয়।
নড়াইল জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মিকু বলেন, “মানবিক গুণাবলীসম্পন্ন মাশরাফিকে নিয়ে আমরা গর্ব করি। বিচক্ষণতা, সরলতা, ভদ্রতা, দেশপ্রেমসহ নানা গুণে গুণান্বিত মাশরাফি বিন মর্তুজা দেশবাসীকে মুগ্ধ করেছেন।”