আহত তিনজনকে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার উপজেলার কেয়াবাগান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে কালীগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আতিকুল রহমান জানান।
নিহত পারভেজ আহম্মেদ (২৮) ওই বাসের চালকের সহকারী ছিলেন। তিনি ঝিনাইদহ সদর উপজেলার নলডাঙ্গা গ্রামের শামসুল ইসলামের ছেলে।
আহতদের মধ্যে পাঁচজনকে হাসপাতালে ভর্তি এবং বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
পুলিশ কর্মকর্তা আতিকুল বলেন, খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রূপসা পরিবহনের বাসটি কুষ্টিয়ায় যাচ্ছিল। পথে যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের কেয়াবাগান এলাকায় চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে তা রাস্তার পাশে গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে উল্টে যায়।
“এতে পারভেজসহ ১০ জন আহত হয়। কালীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা তাদেরকে উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।”
সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুরে পারভেজের মৃত্যু হয় বলে জানান তিনি।