শিবচর থানার ওসি জাকির হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইমরান আহমেদের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের এ দণ্ড দেয়।
তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নাম পরিচয় জানাতে পারেননি তিনি।
এ সময় প্রায় দুই লাখ মিটার ইলিশ মাছ ধরার জাল এবং প্রায় দুই মণ ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়েছে।
ওসি বলেন, গোপন খবরে বুধবার শেষ রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নেতৃত্বে পদ্মা নদীতে অভিযান চালিয়ে ১০ জেলেকে আটক করা হয়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাদের ১৫ দিন করে দণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আর জব্দকৃত মাছ স্থানীয় বিভিন্ন এতিমখানা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে বিতরণ করা হয়েছে। আর জাল পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, প্রজনন মৌসুমে ইলিশ ধরায় সরকার নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। তবুও রাতের আঁধারে কিছু অসাধু জেলে মাছ ধরার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখছে। এমন ১০ জনকে আটক করে দণ্ড দেওয়া হয়েছে।