“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
কিশোর সাগর হত্যার আরেক আসামি গ্রেপ্তার
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে চুরির অভিযোগে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন করে কিশোর সাগর হত্যার আরেক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
Published : 4 Oct 2017, 12:37 PM
Updated : 4 Oct 2017, 12:37 PM
বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের পুলিশ সুপার সৈয়দ নূরুল ইসলাম এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
গ্রেপ্তার কাইয়ূম মামলার প্রধান আসামি আক্কাসের গাউসিয়া মৎস্য খামারের ম্যানেজার।
পুলিশ সুপার জানান, গোপন খবরে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি বিশেষ দল মঙ্গলবার ভোররাতে সদর উপজেলার চর ঈশ্বরদিয়া এলাকার একটি বাড়ি থেকে মামলার অন্যতম আসামি কাইয়ূমকে গ্রেপ্তার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। তাকে জিজ্ঞসাবাদ অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।
গত ২৫ সেপ্টেম্বর গৌরীপুর উপজেলার চরশিরামপুর গ্রামের গাউছিয়া নামের একটি মাছের হ্যাচারির মালিক আক্কাস আলী (৪০) ও কাইয়ুমসহ চার-পাঁচজন চোর সন্দেহে সাগরকে আটকের পর মারধর করে হত্যা করে।
সাগর (১৬) ময়মনসিংহ শহরের নাটকঘর লেন এলাকার মোহাম্মদ শিপন মিয়ার ছেলে।
এ ঘটনায় পর দিন শিপন মিয়া বাদী হয়ে হ্যাচারির মালিক আক্কাস আলী আক্কা, তার ভাই জুয়েল মিয়া, কাইয়ূম, হাসু, সোহেল এবং সাত্তারের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও পাঁচজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
মামলার পর গত ২৯ সেপ্টেম্বর প্রধান আসামি আক্কাসকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ সম্পর্কিত খবর
রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরীর বিদ্যাময়ী স্কুলের পেছনে এ ঘটনা ঘটে।
মোখলেছকে হত্যার পর নদীতে ফেলে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে কিশোরগঞ্জ পুলিশ।
২০২৩ সালের ২০ নভেম্বর আদালত পাঁচ জনকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেয়; একইসঙ্গে তাদের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
