বুধবার বগুড়ার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ এর বিচারক মুহা. ইমদাদুল হকের আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে বিচারক তা না মঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বলে এপিপি রেজাউল হক জানান।
মতিন বগুড়া শহর যুবলীগের বহিষ্কৃত যুগ্ম সম্পাদক ও জেলা ট্রাক মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক।
তুফান গ্রেপ্তারের পর তার ‘গডফাদার’ হিসেবে বড় ভাই মতিনের নাম আলোচনায় আসে। একটি হত্যা মামলার মতিন পলাতক আসামি হিসেবে থাকলেও প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায় তাকে। তবে তুফান গ্রেপ্তারের পর গা ঢাকা দেন তিনি।
এপিপি বলেন, ২০০১ সালের ২৮ অক্টোবর বগুড়া সদর থানায় দায়ের মুন্সি আবু নাসের উজ্জ্বল হত্যা মামলার অভিযোগপত্রভুক্ত আসামি মতিন। মামলা দায়েরের পর তাকে গ্রেপ্তারও করে পুলিশ। পরে উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিলেও ২০০৮ সালের ২৯ জুলাই তার জামিনের মেয়াদ শেষ হয়ে যায়।
“বুধবার আদালতে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিন আবেদন করলে বিচারক তা নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।”
বগুড়া সদর থানার ওসি এমদাদ হোসেন বলেন, ওই মামলায় চলতি বছরের জুলাই মাসে মতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।