ময়মনসিংহ-৫ (মুক্তাগাছা) আসনের সংসদ সদস্য সালাহ উদ্দিন আহম্মেদ মুক্তি এই অভিযোগ তুলেছেন মুক্তাগাছার হাজি কাশেম আলী টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে।
তবে অধ্যক্ষ জাকির হোসেন বলছেন, “আমি কোনো দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নই। অনেকেই আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করছে। যারা এগুলো করছে তাদের কাছে কোনো প্রমাণ নেই।”
সংসদ সদস্য সালাহ উদ্দিনের অভিযোগ, “কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত ১৯ সেপ্টেম্বরের এক চিঠিতে বলা হয়েছে, ওই কলেজের অধ্যক্ষ ও চার শিক্ষকের স্থগিত এমপিও চালু করার জন্য আমি অনুরোধ করেছি। বাস্তবে আমি এমন কিছু করিনি।
“আমার স্বাক্ষর জাল করে ডিও লেটার জমা দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে আমি কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন। এছাড়াও এই অধ্যক্ষ বিভিন্ন সময় আমার স্বাক্ষর জাল করেছেন বলে আমি জেনেছি। এসব ঘটনার সঠিক বিচার না হলে আইনি প্রক্রিয়ায় যাব।”