বুধবার বিকালে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সোহাগ হোসেন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে তাদের জরিমানা করেন।
দণ্ডিতরা হলেন কালীগঞ্জ বাজারের মেসার্স গৌরাঙ্গ ভাণ্ডারের মালিক বাদল চন্দ্র দাস ও মেসার্স জামান স্টোরের মালিক মো. জামান মিয়া।
কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান জানান, ব্যবসায়ীরা সর্বোচ্চ ১৫ টন চাল মজুদ রাখতে পারেন। কিন্তু মেসার্স গৌরাঙ্গ ভাণ্ডারে ৬৫ দশমিক ৭ টন এবং মেসার্স জামান স্টোরে ২৯ দশমিক ২৫ টন চাল মজুদ পাওয়ায় যায়।
“নির্দিষ্ট মজুদের চেয়ে অধিক চাল মজুদ করার অপরাধে ভোক্তা অধিকার আইনে মেসার্স গৌরাঙ্গ ভাণ্ডারকে ৩০ হাজার টাকা এবং মেসার্স জামান স্টোরকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়।”
এ সময় এক দিনের মধ্যে মজুদ চাল অন্য ব্যবসায়ীদেরকে দিয়ে দেওয়ার শর্তে তাদের কাছ থেকে মুচলেকা নেওয়া হয় বলেও জানান তিনি।