“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
সদর থানার ওসি সায়েদুর রহমান জানান, মঙ্গলবার বিকেলে রাবনা এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল সড়কের পাশে তারা সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করছিল। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাদের থানায় নিয়ে আসে।
“জিজ্ঞাসাবাদে তারা একেক সময় একেক কথা বলছে। তারা প্রকৃত রোহিঙ্গা কিনা তা যাচাইয়ের জন্য গাড়ি ভাড়া করে কক্সবাজারের উখিয়া থানার কুতুবপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাঠানো হবে।”
আটককৃতরা হলেন - আয়েসা (৪০), তার ছেলে আরাফাত (৮) ও আকাশ (৪)।
তারা তাদের মিয়ানমারের ঠিকানা বলতে পারেনি।