নবাবগঞ্জ থানার এসআই কামরুল ইসলাম জানান, রাজধানীর জাপান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার ইমনের (১৭) মৃত্যু হয়েছে।
রোববার লাশ গ্রামের বাড়ি আনা হয়েছে বলে জানান এসআই কামরুল।
ইমন নবাবগঞ্জের আলহাদিপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে। তিনি দোহার নবাবগঞ্জ কলেজের উচ্চ মাধ্যমিকের ১ম বর্ষের ছাত্র ছিলেন।
ওই দুর্ঘটনায় আহত একই এলাকার বাসিন্দা রিয়াজ (১৬) ও আশরাফ (১৭) জাপান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এসআই কামরুল জানান, শুক্রবার সকালে ইমন, রিয়াজ ও আশরাফ ঢাকা-বান্দুরা সড়কে মোটরসাইকেল যোগে সাদাপুর সেতুর উপর উঠলে একটি মাইক্রোবাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে তিনজনই গুরুতর আহত হন।
“স্থানীয়রা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের ঢাকা পাঠানোর পরামর্শ দেন। এরপর পরিবারের লোকজন তাদের জাপান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে নিয়ে যান।”