জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুল হামিদ ও সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রফিক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৫ জুলাই সম্মেলনের মাধ্যমে মুকসুদপুর উপজেলা ছাত্রলীগের নতুন যে কমিটি গঠন করা হয়, তাতে মুছাকে সভাপতি নির্বাচিত করার সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সংবিধান ও গঠনতন্ত্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
সভাপতি রিফাতুল আলম মুছাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে এই বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পাশাপাশি পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে শাওন আশরাফ বুরহানকে নতুন সভাপতি ঘোষাণার কথা জানানো হয়েছে।
ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রিফাতুল আলম মুছার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তার বাবা মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল আলম সিকদার প্রভাব খাটিয়ে চেয়ারম্যান ছেলেকে ছাত্রলীগের সভাপতি করেছেন।
এ নিয়ে আ.লীগ সদস্য ইউপি চেয়ারম্যান হলেন উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শিরোনামে খবর প্রকাশিত হলে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়।