“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
বুধবার সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (৩য়) আদালতের বিচারক রোকশানা বেগম এ আদেশ দেন।
দণ্ডিত কয়েছ মিয়া (৪০) মৌলভীবাজারের পূর্ব মধুহাটি গ্রামের আবদুল খালিকের ছেলে। বর্তমানে তিনি পলাতক রয়েছে।
মামলার বরাত দিয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোস্তফা দিলওয়ার আল আজহার বলেন, “২০০৯ সালের ২৪ জুলাই রাতে ওসমানীনগর উপজেলার মোবারকপুর গ্রামে শশুরবাড়িতে বেড়াতে যান কয়েছ মিয়া। ওই রাতেই তিনি তার স্ত্রী সুলতানা বেগমকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর পালিয়ে যান।
“এ ঘটনায় সুলতানার মা সুন্দর বিবি থানায় মামলা করেন। ওই বছরের ২৪ ডিসেম্বর কয়েছ মিয়াকে একমাত্র অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।”
এ মামলার ১৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ১২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দেন বলে জানান তিনি।