টাঙ্গাইল সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক সাইফুল ইসলাম খান মঙ্গলবার রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সন্ধ্যায় তারা সিভিল সার্জনের কাছে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন।
রূপার মাথা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন পাওয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, “মূলত মাথায় কয়েকটি আঘাতের কারণে রূপার মৃত্যু হয়েছে। এর আগে তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে।”
গত ২৫ অগাস্ট রাতে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়কের পাশে মধুপুর উপজেলার পঁচিশ মাইল এলাকায় রূপার লাশ পাওয়া যায়।
রূপা যে বাসে আসছিলেন সেই ছোঁয়া পরিবহনের চালক, সুপারভাইজারসহ পাঁচজন গ্রেপ্তারের পর রূপাকে ধর্ষণের পর হত্যার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মধুপুরের অরণখোলা পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক কাইয়ুম খান সিদ্দিকী মঙ্গলবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, রূপার পরনের কাপড় ও দাঁতের ডিএনএ পরীক্ষার অনুমতি চেয়ে টাঙ্গাইলের বিচারিক হাকিম আদালতে আবেদন করা হয়েছিল।
“আদালত ডিএনএ পরীক্ষার অনুমতি দিয়েছে। বুধবার এগুলো পরীক্ষার জন্য সিআইডির পরীক্ষাগারে পাঠানো হবে।”