উপজেলার কল্যাণপুর দাখিল মাদ্রাসার ১০ শ্রেণির এই ছাত্রীর ভাই অভিযোগ করেন, তার বোন উপজেলা শহরের ইকরা কোচিং সেন্টারে কোচিং করত। কোচিং সেন্টারের শিক্ষক আব্বাস আলী তাকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা হলেও আব্বাস বিয়ে করতে অস্বীকার করেন।
“এ অবস্থায় দুই মাস আগে থানায় মামলা করি। কিন্তু পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করছে না।”
ওই কিশোরী এখন আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা বলে তিনি জানান।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বেলকুচি থানার এসআই শামিম রেজা বলেন, “সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে ৯ জুলাই কিশোরীর ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হয়েছে। এখনও প্রতিবেদন পাইনি। এছাড়া যেহেতু বিয়ের কথা বলা হচ্ছে, স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যর সঙ্গে কথা বলে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। কিন্তু লাভ হয়নি। আসামি পলাতক থাকায় গ্রেপ্তার করা সম্ভব হচ্ছে না।”
থানার ওসি সাজ্জাদ হোসেন বলেন, “কিশোরী এ বিষয়ে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে। আসামি গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।”