পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশের পাশাপাশি একজন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে তিন প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
বৈশাখী চরের রুমন মিয়া বললেন, “চরের লোকজন অসহায়। তবে হঠাৎ কিছু লোক এসে এখানকার সবাইকে মাংস দিয়ে গেছে। কিন্তু তারা তাদের পরিচয় দেয়নি। তারা বলেছে, কে দিল এ নামটি বলা যাবে না।”
কেউ কেউ কিছু মাংস পেয়েছেন সমাজ থেকে। ধুনটের চিথুলিয়া গ্রামের রব্বানি বলেন, “দুই কেজি মাংস পেয়েছি। স্ত্রী-সন্তান নিয়ে মন ভরে একবেলা ঈদের মাংস খাইতে পারব।”
তবে সবার ভাগ্যে মাংস জোটেনি। শিমুলবাড়ির বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের আশ্রয় নেওয়া আছিয়া বলেন, “নিজের কুরবানি দেওয়ার সামর্থ্য নাই। কুরবানির মাংসও পাইনি। বৃষ্টির কারণে কোনো জায়গায় যাব তারও সুযোগ হয়নি।”