তবে সংসদ সদ্যস্যের ছেলেও নির্বাচনে থাকবেন কিনা তা জানা যায়নি।
জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ মাহমুদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি বিদ্যালয়টির নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেছেন।
এ ঘটনায় শনিবার মামলা হয়েছে।
বিদ্যালয়টির সামনে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে মানববন্ধন চলাকালে ওই ছাত্রী সাংবাদিকদের বলেন, “বিয়ের কথা বলে রিয়াজ আমাকে নিয়মিত ধর্ষণ করেছে। আমি এখন দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা। কিন্তু রিয়াজ বলছে, আমার সাথে নাকি তার কোনো সম্পর্ক নেই।”
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করেন, ধর্ষণ মামলার আসামি প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করছে না।
তবে সদর মডেল থানার ওসি মীর খায়রুল কবীর বলেছেন, “থানায় মামলা হওয়ার পর থেকেই আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।”
এ বিষয়ে রিয়াজের বক্তব্য জানার জন্য ফোন করে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।