“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
নবীনগর থানার ওসি মো. আসলাম সিকদার জানান, শনিবার উপজেলার হাজীর হাটির এ সংঘর্ষে আহতদের নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, জেলা সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, উপজেলার থানাকান্দির কাউছার মোল্লা ও কাউছার মাস্টারের সঙ্গে হাজীর হাটির শাহজাহান মেম্বারের বিরোধ চলে আসছিল।
“এর জেরে সকাল ১১টায় দুই পক্ষের লোকজন দেশি অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষটি এক পর্যায়ে থানাকান্দি, সাতঘর হাটি, হাজীর হাটি ও গৌরগ্রামে ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টা পর্যন্ত চলা এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছে।”
পুলিশ ‘বিপুল পরিমাণ’ টিয়ারসেল গ্যাস ও রাবার বুলেট ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে রাতে ছয়জনকে আটক করা হয়েছে বলে জানান ওসি আসলাম ।