মঙ্গলবার নওগাঁ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেন জানান, ছোট যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ৬০ সেন্টিমিটার ও আত্রাই নদীর পানি বিপৎসীমার ২০৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
“ছোট যমুনার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের নান্দাইবাড়ী ও বেতগাড়ী অংশে ভাঙনের ফলে শহরের রাস্তা-ঘাটসহ নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে।”
“ছোট যমুনার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ভাঙনের কাণে শহরের নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। ইতিমধ্যে শহরের প্রধান সড়ক এক ফুট পানির নীচে চলে গেছে।
“পুরাতন কালেকটরেট ভবন, আমার বাস ভবন, পুলিশ সুপারের বাসভবন, জেলা পরিষদের ডাকবাংলো, মুক্তির মোড়, কাজীর মোড়, বিহারী কলোনী, নাপিত পাড়া, উকিল পাড়া ও কালীতলা পানিতে ভাসছে।”
আমিনুর আরও বলেন, সোমবার বন্যা দুর্গত মানুষের মাঝে ৫০ হাজার টাকার শুকনা খাবার বিতরণ করা হয়েছে। তালিকা প্রণয়নের কাজ চলছে, তা শেষ হলেই সবার মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ শুরু হবে।