সোমবার রাতে কুড়িগ্রাম সিভিল সার্জন কার্যালয়ের কন্ট্রোল রুমের কর্মকর্তা আখের আলী এ কথা জানান।
মৃতরা হলেন, উলিপুরের নাজমুল ইসলাম (৭), আজাহার আলী (৭০), নাগেশ্বরীর আব্দুল করিম ওরফে মনসুর (১৪), ফুলবানু (৩১), ভুরুঙ্গামারীর মজিবর রহমান (১৫)।
এ নিয়ে গত তিন দিনে কুড়িগ্রামে বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু হল।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিস সহকারী আমিনুল ইসলাম জানিয়েছেন, জেলার ১৬টি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। সোমবার ধরলা নদীর পানি বিপৎসীমার ১৩২ সেন্টিমিটার, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৬৮ সেন্টিমিটার ওপরে দুধকুমার নদীর পানি পাঁচ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
জেলা প্রশাসক আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান বলেন, কুড়িগ্রাম-তিস্তা রেলপথে টগরাইহাটের বড়পুল ব্রিজের (১৭ জে/ ৪৫৫-০২) সেতুর গার্ডার দেবে যাওয়ায় রোববার থেকে কুড়িগ্রামের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।