“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
একদিন বন্ধ থাকার পর রোববার সকাল থেকে পুরোদমে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে বলে স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ফোরকান আহমেদ খলিফা জানান।
এছাড়া দুদেশের পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপারও স্বাভাবিক হয়েছে।
কোমর সমান পানিতে স্থলবন্দর ও এর আশপাশের এলাকা প্লাবিত হওয়ার কারণে শনিবার এ বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
ফোরকান আহমেদ খলিফা বলেন, ঢাকা-আখাউড়া-আগরতলা আন্তর্জাতিক মহাসড়ক ও শুল্ক স্টেশন এবং ইমিগ্রেশন কার্যালয় থেকে পানি সরে যাওয়ায় বন্দরের আমদানি-রপ্তানিসহ সব ধরণের কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়েছে।
সকাল থেকে পণ্যবোঝাই বেশ কয়েকটি ট্রাক আগরতলায় প্রবেশ করেছে বলে জানান তিনি।