সোমবার রাতে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌ চ্যানেল পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। সময় তার সঙ্গে নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানও ছিলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, “পাইলিং, স্প্যানসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র নিয়ে চাইনিজ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি হয়েছে। তাই এ ব্যয় বাড়ার চান্স তেমন নেই, কথাও নয়।”
পদ্মা সেতুর জন্য শুরুতে ২২ হাজার কোটি টাকা ব্যয় ধরা হলেও পরে তা বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা।
নির্ধারিত সময়ে পদ্মা সেতুর কাজ শেষ হবে কিনা জানতে চাইলে মুহিত বলেন, “পদ্মা সেতুর কাজের ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে। প্রায় ৫০ ভাগ কাজ শেষের পথে।নির্ধারিত সময়ের বিষয়টি আমার ভাল জানা নেই।”
২০১৫ সালের ১২ ডিসেম্বর পদ্মা নদীর উপর ছয় কিলোমিটার দীর্ঘ সেতু নির্মাণের মূল কাজের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে চালু তা চালুর আশা করছে সরকার।
বিকাল ৫টার দিকে দুই মন্ত্রী লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ঘাটে পৌঁছান। সেখান থেকে তারা বিআইডব্লিউটিসির ‘সন্ধানী’ জাহাজে করে পদ্মা সেতুর কাজ ও শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌ চ্যানেল পরিদর্শন করেন।
রাত্র ৮টার দিকে ঢাকার উদ্দেশে শিমুলিয়া ঘাট ত্যাগ করেন তারা।
এ সময় নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক মাধব রায়, বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মোজাম্মেল হক, বিআইডব্লিটিসির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী জ্ঞান রঞ্জন শীল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।