নিহত ওমর আলী (৫৫) উপজেলার হাড়িখালি কুটির বাজার এলাকার বাসিন্দা ছিলেন।
তার ছেলে মিন্টু মোড়ল বলছেন, রোববার রাত ৯টার দিকে স্থানীয় ‘চাঁদাবাজ-সন্ত্রাসী’ লিটন, রিপন, আশা, ওহাব, মন্টুসহ কয়েকজন মিলে তার বাবাকে ‘রামদায়ের উল্টো পাশ দিয়ে’ উপর্যুপরি আঘাত করে।
ওমরের চিৎকারে লোকজন ছুটে এলে সন্ত্রাসীরা কয়েকটি বোমা ফাটিয়ে এলাকা ত্যাগ করে। পরে তাকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ডাক্তার কল্লোল কুমার সাহা বলেন, “হাসপাতালে আনার আগেই ওমর আলীর মৃত্যু হয়। তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল।”
মিন্টু বলেন, “লিটনের নেতৃত্বাধীন সন্ত্রাসীরা এলাকায় চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্ম করে আসছে। আমার বাবা এসব অপকর্মের প্রতিবাদ করেছিলেন বলে তাকে খুন করা হল।”
ঝিকরগাছা থানার ওসি মাসুদ করিম বলেন, ওমর আলীকে হত্যার খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে লোক পাঠিয়েছেন।
“কারা কেন কীভাবে তাকে মেরেছে তা আমরা তদন্ত করে দেখব।”