বুধবার দুপুরে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে দুদকের নোয়াখালী আঞ্চলিক কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আল মামুন জানান।
গ্রেপ্তাররা হলেন- হাজিরহাট উপকূল ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আবদুল মোতালেব, ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফখরুল ইসলাম ও কম্পিউটার বিজ্ঞানের প্রভাষক আক্তার হোসেন।
অধ্যক্ষ আবদুল মোতালেব জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডির) কমলনগর উপজেলা সভাপতি।
মামলার বাদী একই কলেজের পরিসংখ্যানের প্রভাষক আবদুর রব চৌধুরী বলেন, ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০৪ সালের বিভিন্ন সময়ে নকল সনদে শিক্ষক ফখরুল, আক্তার ও নূরুল করিম কলেজে চাকরি নেন। তাদের চাকরি পেতে অধ্যক্ষ আবদুল মোতালেব সহায়তা করেন।
“এ ঘটনায় চলতি বছরের জানুয়ারিতে লক্ষ্মীপুর জেলা দায়রা জজ বিশেষ আদালতে তাদের চারজনের বিরদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটি তদন্তের জন্য নোয়াখালী দুদককে নির্দেশ দেয় আদালত।”
দুদক কর্মকর্তা আল মামুন জানান, তদন্তে প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। মামলার অপর আসামি নূরুল করিমের বিষয়ে যাচাই-বাছাই করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মামুন আরও জানান, অধ্যক্ষকে নোয়াখালী থেকে এবং অপর দুই শিক্ষককে কলেজ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।