তারাগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল লতিফ মিয়া জানান, মঙ্গলবার সকালে উপজেলার হাড়িয়ারকুঠি ইউনিয়নের খিয়ারডাঙ্গা গ্রামের একটি পুকুর থেকে লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহত নাসরিন আক্তার (১৪) ওই গ্রামের কফিল উদ্দিনের মেয়ে। সে স্থানীয় কাশিয়াবাড়ি স্কুল ও কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
নাসরিনের বাবা কফিল উদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “রোববার সন্ধ্যার পর নাসরিন বাড়ির কাছেই তার বান্ধবীর কাছে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি।
“মঙ্গলবার সকালে বাড়ির কাছের একটি পুকুরে স্থানীয়রা তার লাশ দেখতে পায়।”
নাসরিনের গলায় জখমের চিহ্ন রয়েছে জানিয়ে ওসি লতিফ জানান, প্রেমঘটিত কারণে হত্যা করে লাশ পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে বলে পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে।
নিহতের বাবা থানায় অজ্ঞাত আসামির বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেছেন বলে জানান তিনি।
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।