বেনাপোল পরিবহন সংস্থার সভাপতি গিয়াস উদ্দিন জানান, প্রশাসনের বিচারের আশ্বাসে শনিবার বেলা সাড়ে ১১টা দিকে পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়েছে।
এর আগে সকাল ৬টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত বেনাপোল থেকে সব ধরনের পরিবহন চলাচল বন্ধ ছিল।
গিয়াস উদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে পৌর ছাত্রলীগের (মেয়র সমর্থিত) নেতাকর্মীরা বেনাপোল বন্দরে একটি মিছিল বের করে।
“এর পরপরই ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী উত্তেজিত হয়ে মোহনকে মারধর করে।তাকে বাঁচাতে এগিয়ে এসে ওই বাসের চালক জামাল, সুপারভাইজার আলাল ও হেলপার লিয়াকতও ছাত্রলীগ কর্মীদের মারধর শিকার হন।”
পরে ছাত্রলীগ কর্মীরা বিজিবি ক্যাস্পের সামনে গ্রিনলাইন কাউন্টার ভাংচুর করে বলে জানান তিনি।
এ শার্শা উপজেলা ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক আরিফ হোসেন বলেন, “ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা বাসটি সাইট করতে বললে পরিবহন শ্রমিকরা উত্তেজিত হয়। এ নিয়ে ছাত্রলীগ কর্মীদের সঙ্গে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়।”
এ ঘটনার পর শনিবার ভোর থেকে ধর্মঘটের ডাক বেনাপোল পরিবহন সংস্থা।