বুধবার সন্ধ্যায় লালমনিরহাট-১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল গোলাম মোর্শেদ এ কথা জানান।
ল্যান্স নায়েক সুমন হাওলাদার রংপুর ৬১ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সদস্য হলেও লালমনিরহাট ১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের দহগ্রাম ক্যাম্পে সংযুক্ত ছিলেন।
সুমনের তার বাড়ি হবিগঞ্জের সদর উপজেলায় আটঘরিয়া গ্রামে।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দহগ্রাম এলাকায় তিস্তা নদীতে ভারতীয় অংশ থেকে বিএসএফ অরুণ ক্যাম্পের সদস্যরা সুমনের লাশ উদ্ধার করে।
কর্নেল মোর্শেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বিএসএফ বেলা ২ টার দিকে ভারতের কোচবিহার জেলার অরুণ ক্যাম্পে বিজিবির কাছে সুমনের লাশ হস্তান্তর করে। স্পীডবোটে বিকাল ৪ টার দিকে লাশ লালমনিরহাটের তিস্তা ব্যারাজ এলাকা নিয়ে আসা হয়। পরে নদীর তীরে লাশের সুরতাহাল রিপোর্ট তৈরি করেন পাটগ্রাম থানা পুলিশ।”
সুরতাহাল রিপোর্ট তৈরি সময় লালমনিরহাট ১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল গোলাম মোরশেদ ছাড়াও বিজিবি রংপুর রিজিওয়ানাল কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল একেএম সাইফুল ইসলাম সাইফ ও রংপুর সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আবুল কালাম আযাদ, পাটগ্রাম থানার ওসি অবনী শংকর করসহ ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।