কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইমরুল কায়েস জানান, রোববার দুপুর ২টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত শহরের বৈদ্যঘোনায় চালানো এ অভিযানে পাহাড়ের পাদদেশ থেকে দশটি বসতি উচ্ছেদ করা হয়েছে।
উচ্ছেদের শিকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, অভিযানের আগে তাদের কোনো ধরনের নোটিশ দেয়নি জেলা প্রশাসন।
রোববারের অভিযানে ঝুঁকির তালিকায় থাকা ১০টি বসতি উচ্ছেদ ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। পরবর্তীতে তালিকার অন্যগুলো উচ্ছেদ করা হবে। ”
অভিযানে জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, পরিবেশ অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও পুলিশ, র্যাব ও আনসারের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
উচ্ছেদের শিকার পরিমল দাশ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “উচ্ছেদ অভিযান চালানোর আগে আগে কোনো ধরনের নোটিশ দেয়নি আমাদের। এখন থাকার জন্য ফুটপাতই একমাত্র ভরসা।”
সামিরা সায়লা নামে আরেকজন অভিযোগ করেন, অভিযানে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ বসতিগুলো উচ্ছেদে প্রশাসন এখনও হাত দেয়নি।
“আমাদের তো কেনো জায়গা জমি নেই। শুধু উচ্ছেদ করলেই হবে না, আমাদের বসবাসের ব্যবস্থা করা হোক।”