মনপুরার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমানত উল্লাহ জানান, বৃহস্পতিবার রাতে এই ঝড়ে মনপুরার হাজিরহাট ইউনিয়নের চরযতিন ও সোনারচর গ্রাম সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
কলাতলীর চরে অর্ধশতাধিক কাঁচাঘরের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। স্থানীয় মাকসুদ,তরিকুল ইসলাম,সবুজ মাঝি, জাহানারা বেগম, ছালাউদ্দিন মাঝি, জাহাঙ্গীর মাঝির ঘরের চাল ও বেড়া উড়ে গেছে।
হাজির হাট ইউনিয়নের চরযতিন গ্রামের ২ নম্বর ওয়ার্ডের আব্দুল গফুর মিয়া, আব্দুর রব, মো. মিজান, সোনারচর গ্রামের রিপন চন্দ্র দাস, কর্তাচন্দ্র দাস এবং ঢালচরের মো. মহিউদ্দিনের ঘর সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে।
ঘরের চাল ও টিনের বেড়া উড়ে গেছে ওই গ্রামে মহিমা বেগম, হাজেরা বেগম, কর্তাচন্দ্র দাস, লিপস চন্দ্র দস, চরজ্ঞানের মো. রফিকের।
চরযতিন গ্রামের মো. আলাউদ্দিন বলেন, “রাতে ঝড় শুরুর সময় আমরা ঘুমিয়ে ছিলাম। বজ্রপাতের শব্দে ঘুম ভেঙ্গে যায়। হঠাৎ দেখি প্রচন্ড বাতাস ছাড়ছে।”
এক পর্যায়ে ঝড়ে ঘরের চাল উড়ে গেলে বৃষ্টিতে ঘরের ভেতরে সব কিছু ভিজে যায় বলে জানান তিনি।
মনপুরার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সোহাগ হাওলাদার বলেন, ঝড়ে ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হওয়ার খবর পেয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করার ব্যবস্থা নিচ্ছেন তারা।
ওই এলাকায় অনেক গাছপালাও ভেঙে পড়েছে বলে চরফ্যাশন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আকন্দ