টাঙ্গাইল শাড়ির চাহিদা সবসময় থাকে; তবে ঈদকে কেন্দ্র করে তা কয়েক গুণ বেড়ে যায় বলে জানান জেলা শাড়ি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি।
বৃহস্পতিবার সকালে এই ধর্মঘট শুরু হয়।
বরগুনা জেলা বাসমালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা কিসলু বলেন, মহাসড়কে অবৈধ মাহেন্দ্র, ইজিবাইক ও মোটরসাইকেলের সংখ্যা অনেক বেশি।
“এদের কারণে সড়কে গাড়ি চালাতে অনেক সমস্যা হয়। এরা সড়কে এলোমেলো চলাচল করে, বিভিন্ন জায়গায় রাস্তা বন্ধ করে রাখে। প্রতিবাদ করলে বাসশ্রমিকদের মারধরসহ গাড়ি ভাংচুর করে।”
প্রশাসন নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিলে তারা বাস চালাবেন বলে জানান।
জেলার পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি সাহাবুদ্দিন সাবু বলেন, প্রশাসন সমস্যার সমাধান না করলে ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে।
সে সময় জেলার বাসমালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সগির হোসেন বলেছিলেন, এ ঘটনায় পুলিশ ১৭ জন মালিক-শ্রমিককে গ্রেপ্তার করেছে।
তাদের মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত ধর্মঘট চলবে বলে জানিয়েছেন মালিক-শ্রমিক নেতারা।