“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
নবাবগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আনসারী জিন্নৎ আলী জানান, অপহরণের ঘটনায় পরিবারের করা জিডি নিয়মিত মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
নিখোঁজ মো. ওয়ালী উল্লাহ মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার বাসিন্দা। নবাবগঞ্জের চুড়াইন বাজারে তার একটি কাপড়ের দোকান রয়েছে।
পরিদর্শক আনসারী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ছেলেকে বিদেশ পাঠানোর জন্য টাকা আনতে গালিমপুর যাবেন বলে মঙ্গলবার সকালে বাড়ি থেকে বের হন ওয়ালী উল্লাহ।
“বিকালে তিনি তার স্ত্রীকে ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে জানান, তাকে কিছু লোক গালিমপুর থেকে অপহরণ করে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যাচ্ছে। তার পর থেকে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।”
বুধবার রাতে মামলার পর থেকে পুলিশ নিখোঁজ ওয়ালী উল্লাহকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে জানান পরিদর্শক আনসারী।