সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টায় সেন্ট্রাল ঈদগাহ ময়দানে জানাজার নামাজ শেষে খালঘাট গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
দুপুরে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে তার লাশ চাঁপাইনবাবগঞ্জ আনা হয়।
জানাজায় জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও বিচার বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
সকালে সুপ্রিম কোর্ট চত্বরেও একবার জানাজা হয়।
শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্সারে ভুগছিলেন।
বজলুর রহমান গত ৮ ফ্রেব্রুয়ারি থেকে আপিল বিভাগে বিচারপতির দায়িত্ব পালন করছিলেন।
বিচারপতি বজলুর রহমানের জন্ম ১৯৫৫ সালের ১২ এপ্রিল। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ করার পর ১৯৮৪ সালে জেলা আদালত এবং ১৯৮৭ সালে হাই কোর্ট বিভাগের আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করেন তিনি।
২০০১ সালের ৩ জুলাই হাই কোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান বজলুর রহমান। পরে ২০০৯ সালের ১০ মে হাই কোর্টের স্থায়ী বিচারপতি হন তিনি।