জানাজা শেষে সোমবার বেলা পৌনে ৫টার দিকে সুন্দরগঞ্জের সর্বানন্দ ইউনিয়নের শাহাবাজ গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে বাবা মায়ের কবরের পাশে তাকে শেষ শয্যায় শায়িত করা হয়।
ঢাকা থেকে মরদেহ বাড়িতে পৌঁছার পর নিজ বাড়ির প্রাঙ্গণে বিকাল ৩টা ৫৫ মিনিটে তৃতীয় দফা নামাজে জানাজা হয়।
রোববার রংপুর পুলিশ লাইনে এ সাংসদের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় হয় দ্বিতীয় জানাজা।
গত শনিবার গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বাড়িতে ঢুকে লিটনকে গুলি করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর তার মৃত্যু ঘটে।
রংপুর থেকে হেলিকপ্টারে করে রোববার লিটনের লাশ ঢাকায় নেওয়া হয়।
লিটন হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে রোববার সুন্দরগঞ্জে সর্বাত্মক হরতাল হয়েছে আওয়ামী লীগের ডাকে।
লিটনকে কারা মেরেছে, সেই বিষয়ে এখনও স্পষ্ট তথ্য জানাতে পারেনি পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সন্দেহভাজন ১৮ জনকে আটক করা হয়েছে।
লিটনের বোন রোববার রাতে সুন্দরগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেছেন। তাতে অজ্ঞাতনামা পাঁচজনকে আসামি করা হয়েছে।