বৃহস্পতির ঢাকার এমপি হোস্টেলের সামনে থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে পালং মডেল থানার ওসি মো. খলিলুর রহমান জানান।
আরেকজন হলেন আওয়ামী লীগ নেতা ও পালং তুলাসার মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শেখ খলিলুর রহমান জাগরণ।
ওসি জানান, গত ১ নভেম্বর আলমগীর হোসেন হাওলাদারের ভাগ্নে সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আকতার হোসেন ঢালি ও শেখ খলিলুর রহমান জাগরণ সদর হাসপাতালে গিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক দেবাশীষ সাহাকে একটি ভুয়া সার্টিফিকেট দেওয়ার জন্য চাপ দেন।
“তিনি মিথ্যা সার্টিফিকেট দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। এ সময় দেবাশীষ সাহার কাছে চিকিৎসা নিতে যাওয়া পুলিশের নায়েক সেলিমুজ্জামন মাতুব্বর প্রতিবাদ করলে তাকে মারধর ও চড় মেরে কানের পর্দা ফাটিয়ে দেয় তারা।”
এ ঘটনায় পালং মডেল থানার উপ-পরিদর্শক মো. নজরুল ইসলাম ও দেবাশীষ সাহা বাদী হয়ে আলমগীর হোসেন হাওলাদার, তার ভাগ্নে আকতার হোসেন ঢালি ও শেখ খলিলুর রহমান জাগরণকে আসামি করে দুইটি মামলা করেন।
ওসি বলেন, গোপন খবরে বৃহস্পতিবার বিকালে ঢাকার এমপি হোস্টেলের সামনে থেকে আলমগীর হোসেন ও জাগরণকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।