র্যাব জানায়, গ্রেপ্তাররা রংপুর থেকে ফেনসিডিল সংগ্রহ করে ঢাকা মহানগরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করতেন।
পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনার পরপরই ইন্সটিটিউট কর্তৃপক্ষ দুটি হল বন্ধ ঘোষণা করে রাত ১০টার মধ্যে আবাসিক ছাত্রদের হল ত্যাগের নির্দেশ দিয়েছে।
সংঘাত এড়াতে ক্যাম্পাসে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
হলের ছাত্রদের বরাত দিয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানার ওসি সাহাবুদ্দিন চৌধুরী জানান, কয়েকদিন আগে লালন শাহ হলের ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মীকে মীর মশাররফ হোসেন হলের নেতাকর্মীরা মারধর করে। এনিয়ে উভয়পক্ষে উত্তেজনা চলছিল।
ওসি বলেন, এর জেরে বুধবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে দুই হলের নেতাকর্মীরা ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় লিপ্ত হন। এক পর্যায়ে তারা লাঠিশোটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
শিক্ষার্থীরা রাত ৯টার পর থেকে হল ছাড়তে শুরু করেছেন বলে জানান ওসি।