মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন মাসুদ মিয়াকে (২৮) রোববার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
বার্ন ইউনিটের আবাসিক চিকিৎসক পার্থ শংকর পাল জানান, মাসুদের শরীরের ৯০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল।
চার দিন আগে ওই ঘটনায় দগ্ধ সাতজনের মধ্যে এ নিয়ে তিনজনের মৃত্যু হল।
মাসুদ মিয়া চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার মান্নান গাজীর ছেলে। তিনি তেলের ট্যাংকারে কর্মচারী ছিলেন।
গত বুধবার রাত ১২টার দিকে চাঁদপুর শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে ট্যাংক লরি থেকে একটি গুদামে জ্বালানি তেল নামানোর সময় বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। পরে গুদাম ও এর পাশের একটি ভবনে আগুন ধরে যায়। ওই ঘটনায় দগ্ধ সাতজনের মধ্যে ছয়জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
শনিবার সকালে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ট্যাংক লরির চালক নূর মোহাম্মদ। বৃহস্পতিবার গুদাম মালিক মিজানুর রহমানের ছেলে রায়হানেরও মৃত্যু হয়।
দগ্ধদের মধ্যে মামুনের বাবা মিজানুর রহমান (৫০), বাদশা মিয়া (৫০) ও দেলোয়ার ভূইয়া (৩৫) বর্তমানে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন।