রোববার এ সংক্রান্ত স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের আদেশ ডাকযোগে নগর ভবনের পৌঁছায় বলে কর্পোরেশনের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আসমা বেগম রুমি জানান।
চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি রাতে নগরীর আলেকান্দা এলাকার নিজ বাসভবন থেকে বরিশাল মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি ১২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর কে এম শহীদুল্লাহকে আটক করে র্যাব। ওইদিন রাতে একটি পিস্তল ও তিন রাউন্ড গুলিসহ তাকে কোতোয়ালি থানায় সোপর্দ করা হয়।
একই রাতে র্যাব-৮ এর উপসহকারী পরিচালক (ডিএডি) সিকদার আশরাফুর রহমান তার বিরুদ্ধে মামলা করেন।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সিটি কর্পোরেশন-১ শাখার উপসচিব খলিল আহমদ স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় দায়ের করা মামলার অভিযোগপত্র আমলে নিয়েছে আদালত।
সিটি কর্পোরেশন আইন অনুযায়ী কোনো কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলায় অভিযোগপত্র আদালত আমলে নিলে তাকে সাময়িক বরখাস্তের বিধান রয়েছে। এর ভিত্তিতে শহীদুল্লাহকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে শহীদুল্লাহ বলেন, “মন্ত্রণালয়ের এ ধরনের কোনো আদেশের কপি এখনও তার হাতে পৌছায়নি।”
এ মামলায় কোতোয়ালি থানার বিদায়ী ওসি সাখাওয়াত হোসেন শহীদুল্লার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।