শনিবার থেকে এ সমস্যা দেখা দেয় বলে জানান মুন্সীগঞ্জ বিআইডব্লিউটিসির এজিএম শাহ নেওয়াজ খালিদ।
তিনি বলেন, প্রায় এক মাস ধরে অতিরিক্ত পানি প্রবাহিত হওয়ায় পদ্মায় প্রচুর পলি পড়ে নাব্যসংকট দেখা দিয়েছে।
“এত দিন স্রোতের কারণে ফেরি চলাচল ব্যাহত হয়েছে। এখন জমে থাকা পলিতে আটকে যাচ্ছে। লৌহজং টার্নিংয়ে বেশি পলি জমেছে।”
সমস্যা সমাধানের জন্য রোববার ড্রেজিং শুরু হয়েছে বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি কর্মকর্তা।
তাছাড়া দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ফেরিঘাট বন্ধ থাকায় শিমুলিয়া-কাওড়াকান্দি রুটে চাপ বেড়ে দুই পারে প্রায় ৩০০ যানবাহন পার হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে বলেও তিনি জানান।
মুন্সীগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল আউয়াল বলেন, সোমবার সকাল ৬টায় পদ্মার পানি ভাগ্যকূল পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ১৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে এবং মাওয়ায় ১৮ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে বইছে।