মঙ্গলবার বিকালে কারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক (স্বাস্থ্য) একেএম সামিউল আলম কুর্সি ঢাকায় শ্রম আদালতে মামলাটি করেন।
আসামিরা হলেন জোবেদা টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আজহারুল হক ভুঁইয়া ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মীর আব্দুল আলীম।
শ্রম পরিদর্শক সামিউল বলেন, মামলায় ঝুঁকিপূর্ণ কাজে শিশু শ্রমিকদের ব্যবহার, শ্রমিকদের নিয়োগ হাজিরা যথাযথভাবে সংরক্ষণ না করার অভিযোগে এক লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়েছে।
এ মামলায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
রূপগঞ্জের যাত্রামুড়া এলাকায় জোবেদা টেক্সটাইলে রোববার দুপুরে মলদ্বারে বাতাস ঢুকিয়ে সাগর বর্মণকে (১০) হত্যা করা। এ ঘটনায় কারখানার চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে একটি মামলাও করেছেন ওই শিশুর বাবা রতন বর্মণ।
ঘটনার রাতেই কারখানার ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) নাজমুল হুদাকে আটক এবং জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাতদিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।
ওই মামলায় মঙ্গলবার কারখানার জ্যেষ্ঠ উৎপাদন কর্মকর্তা সৈয়দ আজাহার ইমাম সোহেল (৩৮) ও লাইনম্যান সোহাগ হোসেন ওরফে হৃদয়কে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
এছাড়া সোমবার দুপুরে কারখানাটিতে অভিযান চালিয়ে ২৭ শিশু শ্রমিককে উদ্ধার করেছে পুলিশ।