বগুড়ার পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান মঙ্গলবার রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
এই চারজন হলেন- শাজাহানপুর উপজেলার চোপিনগর ইউনিয়নের বৃ-কুষ্টিয়া গ্রামের আবু হোসেন ও তার স্ত্রী পিয়ারা বেগম এবং বগুড়ার ধুনট উপজেলার কৈয়াগাড়ী গ্রামের বদিউজ্জামান ও তার ছেলে আসাদুল।
ওই ঘটনায় নিহত পাঁচ ‘হামলাকারীর’ ছবি পুলিশ প্রকাশের পর তাদের দুজনকে বগুড়ার বাসিন্দা হিসেবে বলে শনাক্ত করে পুলিশ।
তাদের একজন বগুড়ার ধুনট উপজেলার কৈয়াগাড়ী গ্রামের শফিকুল ইসলাম উজ্জ্বল বলে ধুনট থানার পরিদর্শক (তদন্ত) পঞ্চানন দাস সোমবার নিশ্চিত করেন। আরেকজন বগুড়ার শাহজাহানপুর উপজেলার মো. খায়েরুজ্জামান বলে বগুড়া পুলিশ রোববার জানিয়েছিল।
এসপি আসাদুজ্জামান জানান, কৈয়াগাড়ী গ্রামের বদিউজ্জামান ‘হামলাকারী’ উজ্জ্বলের বাবা। আর আসাদুল তার বড় ভাই।
আর আবু হোসেন ও তার স্ত্রী পিয়ারা বেগম খায়েরুজ্জামানের বাবা-মা।
তার বলা নামগুলো হচ্ছে- আকাশ, বিকাশ, ডন, বাঁধন ও রিপন।
এর মধ্যে বাঁধন ধরেই খায়েরুজ্জামানের বাবা-মা-ভগ্নিপতিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ আটক করে।
কমান্ডো অভিযানে নিহতদের ছবি (পুলিশের প্রকাশ করা ) থেকে শনাক্ত হওয়া ২১ নম্বর ব্যক্তি শফিকুল ইসলাম উজ্জ্বল।
এসপি আসাদুজ্জামান বলেন, “ইতোমধ্যে ২১ নম্বর ব্যক্তিটি শনাক্ত হয়েছে ছবি দেখে। লাশ দেখে পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য তার বাবা ও ভাইকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।”