এমপি-পুত্র রাকিবুজ্জামান বলেন, “উনার আবেদনের কারণে রিটার্নিং কর্মকর্তা আমার মনোনয়নপত্র কিছুক্ষণের জন্য স্থগিত করেছিলেন।”
কোতোয়ালি থানার ওসি আতাউর রহমান জানান, নিহত রেজার বড় ভাই রিয়াজুল ইসলাম রোববার রাতে ১৪ জনের নাম উল্লেখসহ মামলা করেছেন।
এছাড়া আরও ১০-১২ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে বলে জানান ওসি।
অপরদিকে এক আসামি লঞ্চে করে পালিয়ে যাওয়ার সময় আটক করেছে পুলিশ।
ওসি বলেন, রোববার রাতে ঢাকামুখী কালাম খান-১ নামের লঞ্চে করে পালিয়ে যাচ্ছিলেন আসামি যুবলীগকর্মী বড় মেহেদী।
“এ সময় লঞ্চে দায়িত্বরত আনসার সদস্যরা তাকে আটক করে। পরে পুলিশ স্পিডবোট যোগে কীর্তনখোলা নদীর বেলতলায় গিয়ে তাকে নিয়ে আসে।”
শুক্রবার রাতে রেজা, মেহেদি হাসান ও আসাদুজ্জামান ফাহিম নামে তিন ছাত্রলীগকর্মীকে কুপিয়ে জখম করার পর শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওই রাতেই রেজার মৃত্যু হয়।