“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
মঙ্গলবার সকালে হাজিপুর ইউনিয়নের বাদুয়ারচর গ্রাম থেকে এবায়দুল্লা এবার (৩০) লাশ উদ্ধার করা হয় বলে সদর মডেল থানার ওসি গোলাম মোস্তফা জানান।
এবায়দুল্লা ওই গ্রামের ছেনু মুন্সীর ছেলে।
ওসি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ওই ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থী আলতাফ হোসেনের সমর্থক এবায়দুল্লা সোমবার রাতে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি।
“মঙ্গলবার সকালে গ্রাম সংলগ্ন নদীর পাড়ের রাস্তায় তার গলাকাটা লাশ পাওয়া যায়। শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের চিহ্ন রয়েছে।”
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে হত্যা করতে পারে বলে পুলিশ ধারণা করছে।
ওসি মোস্তফা বলেন, সদস্য প্রার্থী আলতাফ হোসেন জানিয়েছেন, সোমবার এবায়দুল্লাকে হত্যার হুমকি দিয়েছিল প্রতিপক্ষের লোকজন।
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।