“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
ওই নৈশ প্রহরীর নাম মো. ইসলাম উদ্দিন (৬০)। রোববার সকালে ব্যাংকের ভেতর থেকে তার লাশ উদ্ধার করা কর্মীরা এসে তাকে মৃত অবস্থায় পেয়ে পুলিশে খবর দেন বলে কালিগঞ্জ থানার ওসি আনোয়ার হোসেন জানান।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে ওসি বলেন, “সকাল ৯টার দিকে ব্যাংকে ঢুকতে গিয়ে কর্মচারীরা দরজায় তালা দেখে ইসলাম উদ্দিনকে ডাকাডাকি করেন। অনেকক্ষণ তার সাড়া না মেলায় পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
“পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দরজার তালা ভেঙে ব্যাংকের ভেতরে চেয়ারে বসা অবস্থায় ইসলামের লাশ পায়।”
ইসলামের স্ত্রীর বরাত দিয়ে ওসি বলেন, সকাল সাড়ে ৭টার দিকে স্বামীর সঙ্গে মোবাইল ফোনে তার শেষবার কথা হয়।
ওসি বলেন, ইসলামের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন ছিল না। ব্যাংকের কোনো কিছু খোয়াও যায়নি।
“ময়নাতদন্তের পর তার মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে,” বলেন তিনি।