তার ছিঁড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে গ্রামগুলি।
উদ্ভিদ সংগ নিরোধ উইংয়ের পরিচালক সৌমেন সাহাকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
গত বুধবার সরকারি এই ভবন নির্মাণে লোহার রডের বদলে বাঁশের চটা ব্যবহারের ঘটনা এলাকাবাসীর নজরে এলে কাজে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। প্রশাসন নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেয়।
তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি শনিবার সারাদিন কাজ করেছে। সীমানা প্রাচীর, পিলার ও দোতলার ছাদের অংশবিশেষ ভেঙে দেখেছেন তারা।
কমিটির সদস্য ফাইটো স্যানিটরি ক্যাপাসিটি শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের বিশেষজ্ঞ মো. আইয়ুব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, প্রয়োজনের চেয়ে চিকন রড দেখা গেছে।
“নির্মাণকাজে দুর্নীতির বিষয়টি প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।”
কমিটির অপর সদস্য চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক নির্মল কুমার দে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “কমিটি শনিবার সারাদিন কাজ করেছে। তদন্ত শেষ হলে বিস্তারিত জানানো হবে।”