মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশনে ইঞ্জিন পরিবর্তনের সময় তুরাগ ট্রেনের সঙ্গে দিনাজপুর থেকে ঢাকাগামী `দ্রুতযান' এক্সপ্রেস ট্রেনের এ সংঘর্ষ ঘটে বলে জানান জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশন ফাঁড়ির এএসআই দাদন মিয়া।
নিহত মামুন অর রশিদ (১২) ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার লেপশিয়া গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে। নিহত মামুন রেলস্টেশনে জংশন পানি বিক্রি করত বলে জানান এএসআই ।তারা গাজীপুরের পূর্ব চান্দনায় ভাড়া থাকত।
“এ সময় তুরাগ ট্রেনটি ইঞ্জিন পরিবর্তন করার জন্য ঘুরে দুই নম্বর লাইনে গিয়ে দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনটির পেছনে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ট্রেনের পেছনের বগির দুইটি চাকা লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত পাঁচ যাত্রী আহত হন। আর তুরাগের ইঞ্জিনের রেলিংয়ে থাকা শিশু মামুন নিহত হয়।”
জয়দেবপুর রেলজংশনের স্টেশন মাস্টার মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনটিকে ছেড়ে দেওয়ার সিগন্যাল দেয়া হলেও তুরাগ ট্রেনটিকে লাইন পরিবর্তনের অনুমতি দেওয়া হয়নি। তারপরও তুরাগ ট্রেনটি ঢাকার যাওয়ার জন্য লাইন পরিবর্তন করে দুই নম্বর লাইনে গিয়ে দ্রুতযান ট্রেনের পেছনে ধাক্কা দেয়।