এ জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃহস্পতিবার বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুস সালাম এ দণ্ডাদেশ দেন।
সাজাপ্রাপ্ত মহসিন আলী শার্শা উপজেলার বাগুড়ি গ্রামের কলিম উদ্দিনের ছেলে মহসিন কায়বা ইউনিয়নের নিকাহ রেজিস্ট্রার এবং টেংরা মহিলা আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ বলে জানিয়েছেন শার্শা থানার উপ-পরিদর্শক সঞ্জীব মণ্ডল।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, ‘স্থানীয়দের কাছ থেকে অভিযোগ পেয়ে ১০০টির মতো ভুয়া কাবিননামাসহ তাকে আটক করা হয়।তার বিরুদ্ধে বাল্যবিবাহ ও ভুয়া কাবিননামার মাধ্যমে অর্থের বিনিময়ে অসম বিয়ে পড়ানোর অভিযোগ রয়েছে।’
শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুস সালাম জানান, ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাছে নিজের দোষ শিকার করায় তাকে এ দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে।
রায় ঘোষণার পর যশোর জেলহাজতে পাঠানোর জন্য তাকে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।