জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হোসেন আলী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, ৩১ ডিসেম্বর ফল প্রকাশের পর পুনর্মূল্যায়নের জন্য প্রায় এক হাজার আবেদন জমা পড়ে।
“সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অন্য উপজেলা থেকে খাতা জমা দেওয়া হলেও শিবগঞ্জ থেকে ১৭ আবেদনকারীর খাতা জমা পড়েনি। এরপর জানতে পারি, সাড়ে পাঁচ হাজার খাতা উধাও হয়ে গেছে।”
বিষয়টি রোববার কয়েকজন অভিভাবক নাম না প্রকাশের শর্তে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানালে খোঁজখবর নেওয়া হয়।
সাড়ে পাঁচ হাজার খাতার হদিস না পাওয়ায় ২১ জানুয়ারি সব খাতা ঢাকায় পাঠানোর শেষ সময় হলেও পাঠানো যায়নি।
বিষয়টি মন্ত্রণালয়ে জানিয়ে ২৪ জানুয়ারি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে শিক্ষা কর্মকর্তা জানান।
তদন্ত কমিটির প্রধান হলেন সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার সাহা। অন্য দুইজন শেরপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল কাইয়ুম ও কাহালু উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সারোয়ার হোসেন।